পরীক্ষায় ফেল করার মানেই হয় না: প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শিক্ষাক্ষেত্রে তাঁর সরকারের বিভিন্ন
পদক্ষেপের তথ্য তুলে ধরে বলেছেন, কোনোভাবেই পরীক্ষায় ফেল করার কোনো
মানে হয় না। সরকার শিক্ষাক্ষেত্রে অনেক সুযোগ সৃষ্টি করেছে। একটু মনোযোগ
দিয়ে পড়লেই পরীক্ষায় ভালো করা সম্ভব।
শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ আজ মঙ্গলবার প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন গণভবনে প্রধানমন্ত্রীর হাতে পরীক্ষার ফলাফলের কপি হস্তান্তর করেন। এ সময় এক অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।
সারা দেশের আটটি শিক্ষাবোর্ডের অধীনে এ বছর অনুষ্ঠিত মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) এবং সমমানের মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষাবোর্ডের পরীক্ষার ফল আজ প্রকাশিত হয়েছে। এ বছর পাসের হার ৮৮ দশমিক ২৯ শতাংশ।
ফলাফল গ্রহণকালে প্রধানমন্ত্রী শিক্ষার্থীদের শিক্ষা ব্যবস্থার উন্নয়নে বর্তমান সরকার প্রদত্ত নানা সুযোগ-সুবিধার সুযোগ নিয়ে পাঠে আরও মনোনিবেশ করার আহ্বান জানান। তিনি বলেন, ‘আমরা যেখানে শিক্ষা ব্যবস্থার উন্নয়নে বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা দিয়ে যাচ্ছি সেখানে শিক্ষার্থীদের বেশি মাত্রায় ফেল করার কোনো মানে হয় না।’
শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ আজ মঙ্গলবার প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন গণভবনে প্রধানমন্ত্রীর হাতে পরীক্ষার ফলাফলের কপি হস্তান্তর করেন। এ সময় এক অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।
সারা দেশের আটটি শিক্ষাবোর্ডের অধীনে এ বছর অনুষ্ঠিত মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) এবং সমমানের মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষাবোর্ডের পরীক্ষার ফল আজ প্রকাশিত হয়েছে। এ বছর পাসের হার ৮৮ দশমিক ২৯ শতাংশ।
ফলাফল গ্রহণকালে প্রধানমন্ত্রী শিক্ষার্থীদের শিক্ষা ব্যবস্থার উন্নয়নে বর্তমান সরকার প্রদত্ত নানা সুযোগ-সুবিধার সুযোগ নিয়ে পাঠে আরও মনোনিবেশ করার আহ্বান জানান। তিনি বলেন, ‘আমরা যেখানে শিক্ষা ব্যবস্থার উন্নয়নে বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা দিয়ে যাচ্ছি সেখানে শিক্ষার্থীদের বেশি মাত্রায় ফেল করার কোনো মানে হয় না।’
এ বিষয়ে তিনি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের পরিবেশের উন্নয়ন, ভবন নির্মাণ ও
সংস্কার, বৃত্তি প্রদান এবং প্রতিবছর মাধ্যমিক পর্যন্ত সারা দেশে বিনা
মূল্যে পাঠ্যপুস্তক বিতরণের সরকারি উদ্যোগের প্রসঙ্গ উল্লেখ করেন।
প্রকৃত শিক্ষা ছাড়া কোনো জাতিই উন্নত হতে পারে না-এ কথা উল্লেখ করে
প্রধানমন্ত্রী বলেন, এ জন্যই সরকার সাধারণ শিক্ষার সঙ্গে কারিগরি শিক্ষারও
বন্দোবস্ত করেছে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, বর্তমান বিশ্বে চাহিদার কথা বিবেচনা করেই সরকার
কারিগরি ও প্রযুক্তিগত শিক্ষার ওপর অধিক গুরুত্বারোপ করেছে। যাতে আমাদের
ভবিষ্যৎ প্রজন্ম বর্তমান প্রযুক্তির উৎকর্ষের যুগের সঙ্গে তাল মেলাতে পারে।
এ কারণে সরকার শিক্ষকদের জন্যও আধুনিক প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা নিয়েছে বলেও
তিনি জানান।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, প্রতি বছর মাধ্যমিক পর্যায় পর্যন্ত শিক্ষার্থীদের
জন্য বিনা মূল্যে পাঠ্যপুস্তক বিতরণ এবং বৃত্তি চালুর সরকারি উদ্যোগের ফলে
অভিভাবকদের ওপর অর্থনৈতিক চাপ অনেকাংশেই কমে এসেছে। তিনি বলেন, ‘এত
মেধাবৃত্তি অন্য কোনো দেশ দেয় কি না, আমি জানি না।’
পরীক্ষায় ভালো ফলাফলকারীদের অভিনন্দন জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন,
পরীক্ষায় পাসের হার বেড়েছে, যদিও কেউ কেউ কৃতকার্য হতে পারেনি। তিনি বলেন,
আমাদের শিক্ষার্থীরা মেধাবী। তাই আর যাই হোক তারা পরীক্ষায় ফেল করতে পারে
না।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা চাই আমাদের শিক্ষার্থীরা প্রকৃত শিক্ষায়
শিক্ষিত হয়ে গড়ে উঠবে। যাতে করে তারা অন্যান্য দেশের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে
প্রতিদ্বন্দ্বিতায় অবতীর্ণ হতে পারে।’
প্রধানমন্ত্রী এ সময় গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে ঝালকাঠি এবং
পঞ্চগড় জেলার জেলা পরিষদ কার্যালয়ে উপস্থিত শিক্ষার্থী, শিক্ষক এবং
সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন।
আরও পড়ুন...
মুস্তাফিজের সঙ্গে সাকিবেরও দিন
ব্যাট হাতে নিজেকে যেন হারিয়ে খুঁজছিলেন সাকিব। ব্যাটের
ধার ফেরাতে দেশে এসে নিয়ে গেলেন গুরুর পরামর্শ। সেটি যে এত দ্রুতই কাজে
আসবে কে জানত? কাল কলকাতা নাইট রাইডার্সের হয়ে ৬৬ রানের অপরাজিত এক ইনিংসে
শুধু নিজেকেই ফিরে পেলেন না, দলের মানও বাঁচালেন সাকিব আল হাসান। তাতেই
কলকাতা পেয়েছিল ১৫৮ রানের পুঁজি। বল হাতেও পেয়েছেন ১ উইকেট, তবে গুজরাট
লায়ন্সের কাছে দল ৫ উইকেটে হেরে যাওয়ায় ফর্ম ফিরে পাওয়ার আনন্দ পূর্ণতা পেল
না সাকিবের।
আগের ম্যাচে আলো ছড়িয়েছেন মুস্তাফিজুর রহমানও। আইপিএলে করেছেন নিজের সেরা বোলিং, পেয়েছেন ১৬ রানে ৩ উইকেট। কাল নিয়ম ভেঙে দশম ওভারে বোলিং করতে আসেন মুস্তাফিজ। ততক্ষণে ম্যাচের উত্তেজনা শেষ। রান তাড়া করতে নেমে ৯ ওভারে মুম্বাইয়ের স্কোর ৬ উইকেটে ৫০। সেটি ৭ উইকেটে ৫০ হয়ে গেল মুস্তাফিজের প্রথম বলে। পরের ওভারের প্রথম বলেও উইকেট। শেষ উইকেটটি এল তৃতীয় ওভারের শেষ বলে।
আগের ম্যাচে আলো ছড়িয়েছেন মুস্তাফিজুর রহমানও। আইপিএলে করেছেন নিজের সেরা বোলিং, পেয়েছেন ১৬ রানে ৩ উইকেট। কাল নিয়ম ভেঙে দশম ওভারে বোলিং করতে আসেন মুস্তাফিজ। ততক্ষণে ম্যাচের উত্তেজনা শেষ। রান তাড়া করতে নেমে ৯ ওভারে মুম্বাইয়ের স্কোর ৬ উইকেটে ৫০। সেটি ৭ উইকেটে ৫০ হয়ে গেল মুস্তাফিজের প্রথম বলে। পরের ওভারের প্রথম বলেও উইকেট। শেষ উইকেটটি এল তৃতীয় ওভারের শেষ বলে।
এর আগে ধাওয়ানের ৮২ রানের ইনিংস সানরাইজার্স হায়দরাবাদকে
এনে দিয়েছিল ১৭৭ রান। সেটিই দূরতিক্রম্য পাহাড় বানিয়ে দেন হায়দরাবাদের
বোলাররা। বোলারদের কৃতিত্বেই মুম্বাই ইন্ডিয়ানসকে ৯২ রানে অলআউট করে ৮৫
রানের জয় পেয়েছে হায়দরাবাদ।

কারিগরি শিক্ষায় পাস করলেই চাকরি : শিক্ষামন্ত্রী
শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ বলেছেন,
কারিগরি শিক্ষা যুবসমাজের চাকরি ও আত্মকর্মসংস্থানের অপূর্ব সুযোগ সৃষ্টি
করছে। অনেক ক্ষেত্রে উচ্চশিক্ষা লাভ করে হাজার হাজার ছেলেমেয়ে বেকার থাকলেও
কারিগরি শিক্ষা বা প্রশিক্ষণ গ্রহণ করে কেউ বেকার নেই। পাস করার সঙ্গে
সঙ্গে চাকরি পায়। দক্ষতা অর্জন করতে পারলে কারিগরি শিক্ষায় শিক্ষিতদের
চাকরি খুঁজতে হবে না, চাকরিই তাদের খুঁজে বের করবে।
আজ রাজধানীর একটি হোটেলে স্কিলস অ্যান্ড ট্রেনিং এনহ্যান্সমেন্ট প্রজেক্টের মাধ্যমে কারিগরি শিক্ষার মানোন্নয়ন ও সম্প্রসারণে বিশ্বব্যাংক কর্তৃক নতুন করে ১০০ মিলিয়ন ডলার প্রদান উপলক্ষে দিনব্যাপী এক কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় শিক্ষামন্ত্রী এসব কথা বলেন।
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, শিক্ষা সরকারের অগ্রাধিকার খাত। কারিগরি শিক্ষা এ অগ্রাধিকারের সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার খাত। ২০২০ সালে সরকার কারিগরি শিক্ষায় লক্ষ্যমাত্রা ২০ শতাংশ নির্ধারণ করেছে। তবে তা ২০৩০ সালের মধ্যে ৩০ শতাংশে এবং চূড়ান্ত লক্ষ্যমাত্রা ৬০ শতাংশে উন্নীত করা হবে।
শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ বলেন, সরকার কারিগরির কোর্স কারিকুলাম যুগোপযোগী করেছে। সরকারি পলিটেকনিকগুলোতে ডাবল শিফট চালু করা হয়েছে। ২০০৮ সালে যেখানে এসব প্রতিষ্ঠানে ভর্তি করা শিক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ১২ হাজার ৩৭৫। এ বছর তা বেড়ে দাঁড়াবে ৫৬ হাজার ৭৫০ জনে। তা ছাড়া দেশে বর্তমানে ৭০০০ হাজারের বেশি বেসরকারি কারগিরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান রয়েছে। শিগগিরই দেশে একটি বিশ্বমানের টেকনিক্যাল টিচার্স ট্রেনিং কলেজ প্রতিষ্ঠা করা হবে বলে জানান শিক্ষামন্ত্রী।
শিক্ষাসচিব মো. সোহরাব হোসাইনের সভাপতিত্বে কর্মশালায় জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব কামাল আবদুল নাসের চৌধুরী, প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের ভারপ্রাপ্ত সচিব বেগম সামছুন নাহার, বিশ্বব্যাংকের কান্ট্রি ডাইরেক্টর চিমিয়াও ফন, কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (অতিরিক্ত সচিব) অশোক কুমার বিশ্বাস ও স্টেপ প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক মো. ইমরান বক্তৃতা করেন।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায় ২০১০ সাল থেকে বাংলাদেশ সরকার, বিশ্বব্যাংক ও কানাডার অর্থায়নে ‘স্কিলস অ্যান্ড ট্রেনিং এনহ্যান্সমেন্ট প্রজেক্ট’ বাস্তবায়িত হচ্ছে। প্রকল্পটির উদ্দেশ্য হলো কারিগরি শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের গুণগত মানোন্নয়নের মাধ্যমে এর জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি ও সহজলভ্য করার মধ্য দিয়ে দারিদ্র্য দূরীকরণ ও দেশ-বিদেশে মর্যাদাসম্পন্ন কর্মসংস্থানের সুযোগ বৃদ্ধি করা।
আজ রাজধানীর একটি হোটেলে স্কিলস অ্যান্ড ট্রেনিং এনহ্যান্সমেন্ট প্রজেক্টের মাধ্যমে কারিগরি শিক্ষার মানোন্নয়ন ও সম্প্রসারণে বিশ্বব্যাংক কর্তৃক নতুন করে ১০০ মিলিয়ন ডলার প্রদান উপলক্ষে দিনব্যাপী এক কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় শিক্ষামন্ত্রী এসব কথা বলেন।
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, শিক্ষা সরকারের অগ্রাধিকার খাত। কারিগরি শিক্ষা এ অগ্রাধিকারের সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার খাত। ২০২০ সালে সরকার কারিগরি শিক্ষায় লক্ষ্যমাত্রা ২০ শতাংশ নির্ধারণ করেছে। তবে তা ২০৩০ সালের মধ্যে ৩০ শতাংশে এবং চূড়ান্ত লক্ষ্যমাত্রা ৬০ শতাংশে উন্নীত করা হবে।
শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ বলেন, সরকার কারিগরির কোর্স কারিকুলাম যুগোপযোগী করেছে। সরকারি পলিটেকনিকগুলোতে ডাবল শিফট চালু করা হয়েছে। ২০০৮ সালে যেখানে এসব প্রতিষ্ঠানে ভর্তি করা শিক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ১২ হাজার ৩৭৫। এ বছর তা বেড়ে দাঁড়াবে ৫৬ হাজার ৭৫০ জনে। তা ছাড়া দেশে বর্তমানে ৭০০০ হাজারের বেশি বেসরকারি কারগিরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান রয়েছে। শিগগিরই দেশে একটি বিশ্বমানের টেকনিক্যাল টিচার্স ট্রেনিং কলেজ প্রতিষ্ঠা করা হবে বলে জানান শিক্ষামন্ত্রী।
শিক্ষাসচিব মো. সোহরাব হোসাইনের সভাপতিত্বে কর্মশালায় জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব কামাল আবদুল নাসের চৌধুরী, প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের ভারপ্রাপ্ত সচিব বেগম সামছুন নাহার, বিশ্বব্যাংকের কান্ট্রি ডাইরেক্টর চিমিয়াও ফন, কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (অতিরিক্ত সচিব) অশোক কুমার বিশ্বাস ও স্টেপ প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক মো. ইমরান বক্তৃতা করেন।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায় ২০১০ সাল থেকে বাংলাদেশ সরকার, বিশ্বব্যাংক ও কানাডার অর্থায়নে ‘স্কিলস অ্যান্ড ট্রেনিং এনহ্যান্সমেন্ট প্রজেক্ট’ বাস্তবায়িত হচ্ছে। প্রকল্পটির উদ্দেশ্য হলো কারিগরি শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের গুণগত মানোন্নয়নের মাধ্যমে এর জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি ও সহজলভ্য করার মধ্য দিয়ে দারিদ্র্য দূরীকরণ ও দেশ-বিদেশে মর্যাদাসম্পন্ন কর্মসংস্থানের সুযোগ বৃদ্ধি করা।

ক্রিকেটার শাকিবের প্রেমে আমি পাগল : মৌসুমি হামিদ
আজ সারা দেশে মুক্তি পেয়েছে দুটি নতুন চলচ্চিত্র। এর মধ্যে বাপ্পি-মাহি
জুটির ছবি ‘অনেক দামে কেনা’ মুক্তি পেয়েছে ৯০টি সিনেমা হলে। আর শাকিব-জয়ার
‘পূর্ণদৈর্ঘ্য প্রেম কাহিনি ২’ ছবিটি মুক্তি পেয়েছে ৫৫টি সিনেমা হলে।
ছবিটি পরিচালনা করেছেন সাফি উদ্দিন সাফি। এটি ‘পূর্ণদৈর্ঘ্য প্রেম কাহিনি’ ছবির সিক্যুয়াল। শাকিব-জয়া ছাড়াও ছবিটির গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রে অভিনয় করেছেন ইমন, মৌসুমি হামিদ প্রমুখ।
অভিনেত্রী মৌসুমি হামিদ মনে করেন, মৌলিক গল্পের কারণে দর্শকপ্রিয়তা পাবে ছবিটি। ছবিতে নিজের চরিত্র নিয়ে এনটিভি অনলাইনকে তিনি বলেন, ‘আমি এই ছবিতে ধনীর মেয়ের চরিত্রে কাজ করেছি। অনেক উচ্ছৃঙ্খল একটি মেয়ের চরিত্রে অভিনয় করেছি। ছবিতে দেখা যাবে আমি ক্রিকেট অনেক ভালোবাসি। ছবির গল্পে বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের অধিনায়কের ভূমিকায় অভিনয় করেছেন শাকিব খান। আমি ক্রিকেটার শাকিবের প্রেমে পাগল থাকি। কিন্তু একটা সময় আমি বুঝতে পারি যে, শাকিব খান একজন মডেলের প্রেমে পড়েছেন। আমি তাঁদের দুজনের মধ্যে দূরত্ব তৈরি করার চেষ্টা করি। এর চেয়ে বেশি বলা যাবে না।’
মৌসুমি হামিদ আরো বলেন, ‘আমার এর আগেও বেশ কয়েকটি ছবি মুক্তি পেয়েছে। দর্শকদের অনুভূতি জানতে একাধিকবার হলে গিয়েছি। দর্শকদের সঙ্গে কথাও হয়েছে। আমার কাছে সব সময়ই মনে হয়েছে দর্শক মৌলিক গল্পের ছবি দেখতে চায়। এই ছবির গল্পটা একেবারেই মৌলিক, যে কারণে দর্শকপ্রিয়তা পাবে বলে মনে করি।’
এই ছবির জন্য প্রথমবারের মতো ভারতের রামোজি ফিল্মসিটিতে শুটিং করে এসেছেন মৌসুমি। সে অভিজ্ঞতা সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘একটি গানের শুটিং করতে মূলত আমরা রামোজি ফিল্ম সিটি গিয়েছিলাম। শাকিব খানের সঙ্গে আমার একটি সলো গানের শুটিং করেছি। প্রেমের গান তো সব ছবিতেই হয়ে থাকে কিন্তু এই গানটি দর্শদের ভালো লাগবে বলে আমার বিশ্বাস। আমরা অনেক কষ্টও করেছি এই গানটির জন্য। ভিন্ন ধরনের লোকেশনসহ এই ছবির অনেক কিছুই দর্শকদের কাছে নতুন মনে হবে।’
সহশিল্পীদের সঙ্গে কাজের অভিজ্ঞতা জানতে চাইলে মৌসুমি বলেন, ‘এই ছবিতে অনেক শিল্পীর সঙ্গে কাজ করা হয়েছে। শাকিব ভাই, জয়া আপা, ইমন সবার সঙ্গেই কাজ করে ভালো লেগেছে। যেহেতু অনেক শিল্পী ছিলেন ছবিতে, তাই সেটে গিয়ে আমরা অনেক মজা করেছি আবার কাজের বিষয়েও অনেক সহযোগিতা পেয়েছি। আমার কাছে মনে হয় সুন্দর ছবি নির্মাণের পরিবেশটাও ছিল এই ছবিতে।’
‘পূর্ণদৈর্ঘ্য প্রেম কাহিনি ২’ যে ৫৫টি সিনেমা হলে মুক্তি পেয়েছে তার মধ্যে ঢাকায় আটটি ও ঢাকার বাইরের ৪৭টি সিনেমা হল রয়েছে।
ছবিটি পরিচালনা করেছেন সাফি উদ্দিন সাফি। এটি ‘পূর্ণদৈর্ঘ্য প্রেম কাহিনি’ ছবির সিক্যুয়াল। শাকিব-জয়া ছাড়াও ছবিটির গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রে অভিনয় করেছেন ইমন, মৌসুমি হামিদ প্রমুখ।
অভিনেত্রী মৌসুমি হামিদ মনে করেন, মৌলিক গল্পের কারণে দর্শকপ্রিয়তা পাবে ছবিটি। ছবিতে নিজের চরিত্র নিয়ে এনটিভি অনলাইনকে তিনি বলেন, ‘আমি এই ছবিতে ধনীর মেয়ের চরিত্রে কাজ করেছি। অনেক উচ্ছৃঙ্খল একটি মেয়ের চরিত্রে অভিনয় করেছি। ছবিতে দেখা যাবে আমি ক্রিকেট অনেক ভালোবাসি। ছবির গল্পে বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের অধিনায়কের ভূমিকায় অভিনয় করেছেন শাকিব খান। আমি ক্রিকেটার শাকিবের প্রেমে পাগল থাকি। কিন্তু একটা সময় আমি বুঝতে পারি যে, শাকিব খান একজন মডেলের প্রেমে পড়েছেন। আমি তাঁদের দুজনের মধ্যে দূরত্ব তৈরি করার চেষ্টা করি। এর চেয়ে বেশি বলা যাবে না।’
মৌসুমি হামিদ আরো বলেন, ‘আমার এর আগেও বেশ কয়েকটি ছবি মুক্তি পেয়েছে। দর্শকদের অনুভূতি জানতে একাধিকবার হলে গিয়েছি। দর্শকদের সঙ্গে কথাও হয়েছে। আমার কাছে সব সময়ই মনে হয়েছে দর্শক মৌলিক গল্পের ছবি দেখতে চায়। এই ছবির গল্পটা একেবারেই মৌলিক, যে কারণে দর্শকপ্রিয়তা পাবে বলে মনে করি।’
এই ছবির জন্য প্রথমবারের মতো ভারতের রামোজি ফিল্মসিটিতে শুটিং করে এসেছেন মৌসুমি। সে অভিজ্ঞতা সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘একটি গানের শুটিং করতে মূলত আমরা রামোজি ফিল্ম সিটি গিয়েছিলাম। শাকিব খানের সঙ্গে আমার একটি সলো গানের শুটিং করেছি। প্রেমের গান তো সব ছবিতেই হয়ে থাকে কিন্তু এই গানটি দর্শদের ভালো লাগবে বলে আমার বিশ্বাস। আমরা অনেক কষ্টও করেছি এই গানটির জন্য। ভিন্ন ধরনের লোকেশনসহ এই ছবির অনেক কিছুই দর্শকদের কাছে নতুন মনে হবে।’
সহশিল্পীদের সঙ্গে কাজের অভিজ্ঞতা জানতে চাইলে মৌসুমি বলেন, ‘এই ছবিতে অনেক শিল্পীর সঙ্গে কাজ করা হয়েছে। শাকিব ভাই, জয়া আপা, ইমন সবার সঙ্গেই কাজ করে ভালো লেগেছে। যেহেতু অনেক শিল্পী ছিলেন ছবিতে, তাই সেটে গিয়ে আমরা অনেক মজা করেছি আবার কাজের বিষয়েও অনেক সহযোগিতা পেয়েছি। আমার কাছে মনে হয় সুন্দর ছবি নির্মাণের পরিবেশটাও ছিল এই ছবিতে।’
‘পূর্ণদৈর্ঘ্য প্রেম কাহিনি ২’ যে ৫৫টি সিনেমা হলে মুক্তি পেয়েছে তার মধ্যে ঢাকায় আটটি ও ঢাকার বাইরের ৪৭টি সিনেমা হল রয়েছে।
কোকাকোলা পানের এক ঘণ্টা পর যা হয়
বিখ্যাত কোমল পানীয় কোকাকোলা। এটা শরীরের জন্য কত ক্ষতিকর তা বোঝাতে
কোকাকোলার সাথে পয়সার বিক্রিয়া কিংবা কোকাকোলা গরম করলে কী বিক্রিয়া হয়, তা
নিয়ে বহু ভিডিও আমরা প্রায় সবাই দেখেছি। কিন্তু তারপরও কি কোকাকোলা খাওয়া
একদিনের জন্য বাদ দিয়েছি আমরা?
মিষ্টি এই পানীয় আসলেই শরীরের ভেতরে কীভাবে কাজ করে তা জানতে বেশ কিছুদিন ধরে গবেষণা করেছেন ফার্মাসিস্ট নিরাজ নায়েক। আর তিনি যা পেয়েছেন সেটা সত্যিই চিন্তিত হওয়ার মতো।
যুক্তরাজ্যের গণমাধ্যম ডেইলি স্টার অনলাইন জানিয়েছে, কোকাকোলা খাওয়ার এক ঘণ্টা পর এটি শরীরের মধ্যে কী ধরনের প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে তা একটি গ্রাফের মাধ্যমে দেখানোর চেষ্টা করেছেন নিরাজ। সেখানে দেখা গেছে, প্রথম চুমুক দেওয়ার পর থেকে ৬০ মিনিট পর পর্যন্ত সাতটি ধাপে এই কোমল পানীয় শরীরের মধ্যে বিক্রিয়া করে।
একটি ৩৩০ মিলিলিটারে এক ক্যান কোকাকোলা পানের মাধ্যমে ১০ চা চামচ পরিমাণ চিনি সরাসরি আপনার শরীরে প্রবেশ করে। যা প্রতিদিন গ্রহণযোগ্য চিনির পরিমাণের মাত্রার প্রায় আড়াই গুণ।
এ বিষয়ে নিরাজ তাঁর নিজস্ব ব্লগে লিখেছেন, চিনির মাত্রাটা এতটা বেশি যে এটা সরাসরি গ্রহণ করলে যে কারো বমি পেয়ে যেতে পারে। কিন্তু কোকাকোলার ভেতরে থাকা ফসফরিক এসিড এই অতিরিক্ত মিষ্টি স্বাদকে হালকা করে দেয় ফলে আরামসে পানীয়টি গলধঃকরণ করেন আপনি।
পুষ্টিবিদ ইলা এলার্ড মেট্রো ডেইলি স্টার অনলাইনকে বলেন, ‘কোক সম্পর্কে এই ভয়ঙ্কর তথ্য আপনাকে চমকে দেবে। তবে এসব জানার কারণে উপকার যেটা হয়েছে সেটা হলো এখন থেকে কোকাকোলা পানের আগে সেটা ভেবে আপনি বিরত থাকবেন।’
শরীরের ভেতরে কোকাকোলার প্রতিক্রিয়া নিরাজ দেখিয়েছেন কয়েকটি ধাপে :
প্রথম ১০ মিনিট পরে :
১০ চা চামচ চিনি আপনার শরীরের ভেতরের ব্যবস্থাকে আঘাত করে। এটার অতিরিক্ত মিষ্টতার কারণে আপনি বমিও করে দিতে পারেন। কিন্তু এর রেসিপিতে থাকে ফসফরিক এসিড। আর এটাই অতিরিক্ত মিষ্টতা কমিয়ে দেয় যাতে আপনি এটা পান করতে পারেন।
২০ মিনিট পরে : আপনার রক্তে শর্করার মাত্রা বেড়ে যায় আর ইনসুলিনের বিস্ফোরণ ঘটে। প্রচুর পরিমাণ চিনি যকৃতের মধ্যে চর্বি তৈরি করে।
৪০ মিনিট পরে : এই সময়ের মধ্যে ক্যাফেইন পুরোপুরি শোষিত হয়ে যায়। আপনার রক্তচাপ বাড়তে থাকে। এতে করে আপনার যকৃত বা লিভারে আরো চিনি ঢুকে পড়ে।
৪৫ মিনিট পর : এই সময় আপনার শরীরের ডোপামিন উৎপাদন বেড়ে যায় এবং আপনার মস্তিষ্কে উদ্দীপনা জাগায়। মাদক হেরোইন যেভাবে কাজ করে ঠিক সেভাবেই এটা আপনার ওপর কাজ করে।
৬০ মিনিট পর : আপনার শরীরের অন্ত্রের নিচের দিকে ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়া ও জিংকের সাথে বিক্রিয়া করে ফসফরিক এসিড। যা বিপাককে হঠাৎ করে বাড়িয়ে দেয়। উচ্চমাত্রার চিনি ও কৃত্রিম চিনির কারণে রেচন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে ক্যালসিয়াম দেহ থেকে বের হয়ে যায়।
এই সময়ের পরে ক্যাফেইনের মূত্রবর্ধক বৈশিষ্ট্য কাজ করতে শুরু করে। এর মানে এই সময় আপনার প্রসাবের বেগ আসে। অর্থাৎ এবার প্রসাবের মাধ্যমে আপনার শরীর ও হাড় থেকে ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম, জিংক, সোডিয়াম, ইলেকট্রোলাইট ও পানি বের হয়ে আসবে।
এ সময় আপনি খিটখিটে হয়ে যেতে পারেন। কারণ কোকের সঙ্গে আপনি যেটুকু পানি গ্রহণ করেছিলেন সেটুকুও আপনার শরীর থেকে বের হয়ে গেছে।
এ বিষয়ে ডেইলি স্টার অনলাইন কোকাকোলা কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করলে তাদের এক মুখপাত্র বলেন, ‘১২৯ বছরেরও বেশি সময় ধরে মানুষ আনন্দের সাথে কোকাকোলা পান করে আসছে। অন্য সব কোমল পানীয়র মতো এটাও পানের জন্য সম্পূর্ণ নিরাপদ এবং সুষম খাদ্য হিসেবে গ্রহণের জন্য পুরোপুরি উপযুক্ত।’
মিষ্টি এই পানীয় আসলেই শরীরের ভেতরে কীভাবে কাজ করে তা জানতে বেশ কিছুদিন ধরে গবেষণা করেছেন ফার্মাসিস্ট নিরাজ নায়েক। আর তিনি যা পেয়েছেন সেটা সত্যিই চিন্তিত হওয়ার মতো।
যুক্তরাজ্যের গণমাধ্যম ডেইলি স্টার অনলাইন জানিয়েছে, কোকাকোলা খাওয়ার এক ঘণ্টা পর এটি শরীরের মধ্যে কী ধরনের প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে তা একটি গ্রাফের মাধ্যমে দেখানোর চেষ্টা করেছেন নিরাজ। সেখানে দেখা গেছে, প্রথম চুমুক দেওয়ার পর থেকে ৬০ মিনিট পর পর্যন্ত সাতটি ধাপে এই কোমল পানীয় শরীরের মধ্যে বিক্রিয়া করে।
একটি ৩৩০ মিলিলিটারে এক ক্যান কোকাকোলা পানের মাধ্যমে ১০ চা চামচ পরিমাণ চিনি সরাসরি আপনার শরীরে প্রবেশ করে। যা প্রতিদিন গ্রহণযোগ্য চিনির পরিমাণের মাত্রার প্রায় আড়াই গুণ।
এ বিষয়ে নিরাজ তাঁর নিজস্ব ব্লগে লিখেছেন, চিনির মাত্রাটা এতটা বেশি যে এটা সরাসরি গ্রহণ করলে যে কারো বমি পেয়ে যেতে পারে। কিন্তু কোকাকোলার ভেতরে থাকা ফসফরিক এসিড এই অতিরিক্ত মিষ্টি স্বাদকে হালকা করে দেয় ফলে আরামসে পানীয়টি গলধঃকরণ করেন আপনি।
পুষ্টিবিদ ইলা এলার্ড মেট্রো ডেইলি স্টার অনলাইনকে বলেন, ‘কোক সম্পর্কে এই ভয়ঙ্কর তথ্য আপনাকে চমকে দেবে। তবে এসব জানার কারণে উপকার যেটা হয়েছে সেটা হলো এখন থেকে কোকাকোলা পানের আগে সেটা ভেবে আপনি বিরত থাকবেন।’
শরীরের ভেতরে কোকাকোলার প্রতিক্রিয়া নিরাজ দেখিয়েছেন কয়েকটি ধাপে :
প্রথম ১০ মিনিট পরে :
১০ চা চামচ চিনি আপনার শরীরের ভেতরের ব্যবস্থাকে আঘাত করে। এটার অতিরিক্ত মিষ্টতার কারণে আপনি বমিও করে দিতে পারেন। কিন্তু এর রেসিপিতে থাকে ফসফরিক এসিড। আর এটাই অতিরিক্ত মিষ্টতা কমিয়ে দেয় যাতে আপনি এটা পান করতে পারেন।
২০ মিনিট পরে : আপনার রক্তে শর্করার মাত্রা বেড়ে যায় আর ইনসুলিনের বিস্ফোরণ ঘটে। প্রচুর পরিমাণ চিনি যকৃতের মধ্যে চর্বি তৈরি করে।
৪০ মিনিট পরে : এই সময়ের মধ্যে ক্যাফেইন পুরোপুরি শোষিত হয়ে যায়। আপনার রক্তচাপ বাড়তে থাকে। এতে করে আপনার যকৃত বা লিভারে আরো চিনি ঢুকে পড়ে।
৪৫ মিনিট পর : এই সময় আপনার শরীরের ডোপামিন উৎপাদন বেড়ে যায় এবং আপনার মস্তিষ্কে উদ্দীপনা জাগায়। মাদক হেরোইন যেভাবে কাজ করে ঠিক সেভাবেই এটা আপনার ওপর কাজ করে।
৬০ মিনিট পর : আপনার শরীরের অন্ত্রের নিচের দিকে ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়া ও জিংকের সাথে বিক্রিয়া করে ফসফরিক এসিড। যা বিপাককে হঠাৎ করে বাড়িয়ে দেয়। উচ্চমাত্রার চিনি ও কৃত্রিম চিনির কারণে রেচন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে ক্যালসিয়াম দেহ থেকে বের হয়ে যায়।
এই সময়ের পরে ক্যাফেইনের মূত্রবর্ধক বৈশিষ্ট্য কাজ করতে শুরু করে। এর মানে এই সময় আপনার প্রসাবের বেগ আসে। অর্থাৎ এবার প্রসাবের মাধ্যমে আপনার শরীর ও হাড় থেকে ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম, জিংক, সোডিয়াম, ইলেকট্রোলাইট ও পানি বের হয়ে আসবে।
এ সময় আপনি খিটখিটে হয়ে যেতে পারেন। কারণ কোকের সঙ্গে আপনি যেটুকু পানি গ্রহণ করেছিলেন সেটুকুও আপনার শরীর থেকে বের হয়ে গেছে।
এ বিষয়ে ডেইলি স্টার অনলাইন কোকাকোলা কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করলে তাদের এক মুখপাত্র বলেন, ‘১২৯ বছরেরও বেশি সময় ধরে মানুষ আনন্দের সাথে কোকাকোলা পান করে আসছে। অন্য সব কোমল পানীয়র মতো এটাও পানের জন্য সম্পূর্ণ নিরাপদ এবং সুষম খাদ্য হিসেবে গ্রহণের জন্য পুরোপুরি উপযুক্ত।’
Subscribe to:
Comments (Atom)


